সূর্য থেকে দূরত্বের হিসাব অনুসারে সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ পৃথিবী। একইসঙ্গে সৌরজগতের সবচেয়ে বেশি ঘনত্ববিশিষ্ট গ্রহও এই পৃথিবী। সিলিকেট পাথর বা ধাতু দ্বারা গঠিত সৌরজগতের চারটি গ্রহের মধ্যে বৃহত্তম হলো এই পৃথিবী।( এ ধরনের গ্রহগুলোকে ইংরেজিতে টেরেস্ট্রিয়াল গ্রহ বলা হয়।) পৃথিবীই একমাত্র মহাজাগতিক স্থান যেখানে জীবনের অস্তিত্ব রয়েছে (এখনো পর্যন্ত)। কোটি কোটি বছর ধরে পৃথিবীতে জীববৈচিত্র বিকশিত হয়েছে এবং এই বৈচিত্র ক্রমাগত বিস্তৃতি লাভ করেছে যতক্ষণ না বিশেষ কোনো সময়ে বড় ধরনের বিলুপ্তির মুখোমুখি হতে হয়েছে। পৃথিবীতে প্রায় ৮০ লাখ প্রজাতির জীবের বাস। পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা প্রায় ৭২০ কোটি। এই বিপুল সংখ্যক মানুষ বেঁচে থাকার জন্য এই গ্রহের খনিজ ও জৈব সম্পদের উপর নির্ভরশীল। ৭২০ কোটির এই জনসংখ্যা মূলত ২০০টির মতো স্বাধীন দেশে বিভক্ত।
রেডিওমেট্রিক ডেটিং থেকে পাওয়া তথ্যমতে আজ থেকে প্রায় ৪৫০ কোটি বছর আগে পৃথিবীর জন্ম। এর একশ কোটি বছরের মধ্যেই সমুদ্রে প্রাণের আবির্ভাব ঘটে; যা পৃথিবীর পরিবেশকে প্রভাবিত করে। ফলস্বরুপ, অ্যারোবিক এবং অ্যানারোবিক জীবের বিস্তার ঘটে পৃথিবীতে; যার ফলশ্রুতিতে বায়ুমণ্ডলে ওজন স্তরের সৃষ্টি হয়। এই ওজন স্তর এবং ভূচৌম্বকীয় ক্ষেত্র (জিওম্যাগনেটিক ফিল্ড বা আর্থস ম্যাগনেটিক ফিল্ড)জীবনের জন্য হুমকিস্বরুপ- সূর্যের ক্ষতিকর এমন নানা রশ্মির বিকিরণ থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করে। আর এ কারণেই পানির মতোই মাটিতেও প্রাণের আবির্ভাব ঘটতে পারে। এরপর থেকেই পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব টিকে আছে।
রেডিওমেট্রিক ডেটিং থেকে পাওয়া তথ্যমতে আজ থেকে প্রায় ৪৫০ কোটি বছর আগে পৃথিবীর জন্ম। এর একশ কোটি বছরের মধ্যেই সমুদ্রে প্রাণের আবির্ভাব ঘটে; যা পৃথিবীর পরিবেশকে প্রভাবিত করে। ফলস্বরুপ, অ্যারোবিক এবং অ্যানারোবিক জীবের বিস্তার ঘটে পৃথিবীতে; যার ফলশ্রুতিতে বায়ুমণ্ডলে ওজন স্তরের সৃষ্টি হয়। এই ওজন স্তর এবং ভূচৌম্বকীয় ক্ষেত্র (জিওম্যাগনেটিক ফিল্ড বা আর্থস ম্যাগনেটিক ফিল্ড)জীবনের জন্য হুমকিস্বরুপ- সূর্যের ক্ষতিকর এমন নানা রশ্মির বিকিরণ থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করে। আর এ কারণেই পানির মতোই মাটিতেও প্রাণের আবির্ভাব ঘটতে পারে। এরপর থেকেই পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব টিকে আছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন