
![]() |
ব্রেভহার্ট নিয়ে রটেন টমেটোজে চার্লস ক্যাসাডি |
কাহিনীসংক্ষেপ
কোনো উত্তরাধিকারী না রেখেই ১২৮০ সালে স্কটল্যান্ডের তৃতীয় আলেকজান্ডা- রের মৃত্যুর পর স্কটল্যান্ড আক্রমন করে দখল করেন রাজা এডওয়ার্ড ‘লংশ্যাঙ্কস’ (প্যাটট্রিক ম্যাকগুহান)। শিশু ওয়ালেস বেশ কাছে থেকে লংশ্যাঙ্কসের এ প্রতারণা দেখেন। বাবা ও ভাইয়ের মৃত্যুর পর আরগাইল (ব্রাইন কক্স) নামে ওয়ালেসের এক আত্মীয় তাকে রোম পাঠিয়ে দেন। সেখানেই লেখাপড়া শেখেন ওয়ালেস। কয়েক বছর পর লংশ্যাঙ্কস তার অধীনস্থ জমিদারদের বিকৃত এক অধিকার দেন; যার ফলে জমিদাররা যে কারো বিয়ের রাতে নতুন বউয়ের সঙ্গে যৌনতার বৈধতা পেয়ে যান। এদিকে নিজের দেশে ফিরে আসে ওয়ালেস। দেখা হয় ছেলেবেলার বন্ধু মুরন ম্যাকক্ল্যানাফের (ক্যাথরিন ম্যাককরম্যাক) সঙ্গে। মুরন ও ওয়ালেস একে অপরের প্রেমে পড়ে যায়। ইংরেজ জমিদারের সাথে যাতে বিছানায় যেতে না হয় তাই তারা গোপনে বিয়ে সেরে ফেলে। তারপরও মুরনের ওপর কুনজর পড়ে ইংরেজ সৈনিকদের। তারা মুরনকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। তবে ওয়ালেস এসে বাঁচিয়ে দেয়। এ ঘটনার পর শাস্তি দেয়ার নাম করে মুরনকে জনসম্মুখে হত্যা করা হয়। আর এ হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে ওয়ালেস।
এদিকে ওয়ালেসের প্রতিশোধের কথা শুনে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন লংশ্যাঙ্কস। সে তারে ছেলে- ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় এডওয়ার্ডকে নির্দেশ দেয় যে কোনো মূল্যে ওয়ালেসকে থামাতে। ইংরেজদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে ওয়ালেস। ওয়ালেসের দ্রোহের গল্প চারপাশে ছড়িয়ে পড়তে থাকে আর দলে দলে স্কটরা তার বিদ্রোহে যুক্ত হতে থাকে। ওয়ালেসের নেতৃত্বে তার বাহিনী স্টারলিংয়ে জয় ছিনিয়ে আনে, পরে ইয়র্ক শহরেও হামলা চালায় তারা। এরপর ওয়ালেসের বাহিনী লংশ্যাঙ্কসের ভ্রাতুস্পুত্রকে হত্যা করে তার কাটা মাথা পাঠিয়ে দেয়। বিদ্রোহের এ পর্যায়ে ওয়ালেস স্কটিশ মুকুটের অন্যতম প্রতিযোগী রবার্ট দ্য এল্ডারের ছেলে রবার্ট দ্য ব্রুসের (অ্যাঙ্গাস ম্যাকফেডিয়েন) কাছে সাহায্য চান। কিন্তু রবার্টকে চলতে হয় তার বাবার ইচ্ছে অনুযায়ী। আর রবার্টের বাবা চায় ছেলে ইংরেজদের পক্ষে কাজ করুক। এদিকে বিদ্রোহীদের হুমকিতে কিছুটা উদ্বিগ্ন রাজা এক ফন্দি আঁটে। সে তার ছেলের স্ত্রী ফ্রান্সের ইসাবেলাকে (সোফি মারক্যুয়ি) ওয়ালেসের সঙ্গে দেখা করতে পাঠান। লংশ্যাঙ্কস ভেবেছিলেন, ইসাবেলা যখন ওয়ালেসের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা করবে ওয়ালেস তখন রাজার দৃষ্টি আকর্ষণ ও বিদ্রোহীদের ক্ষোভ দেখানোর জন্য ইসাবেলাকে হত্যা করবে। আর ওয়ালেস ইসাবেলাকে হত্যা করলেই যুদ্ধ ঘোষণা করবেন ফরাসি সম্রাট। লংশ্যাঙ্কস ইসাবেলার সঙ্গে কিছু উৎকোচও পাঠান। তবে ওয়ালেস সেগুলো প্রথ্যাখ্যান করেন। তবে ওয়ালেসের সঙ্গে একান্তে কথা বলার পর মুগ্ধ হয়ে যান ইসাবেলা। এরইমধ্যে গোপনে স্কটল্যান্ডে আক্রমনের উদ্দেশ্যে সৈন্য পাঠিয়ে দেন লংশ্যাঙ্কস।
কিন্তু এ খবর ওয়ালেসকে আগেই জানিয়ে দেন ইসাবেলা। আক্রমনের খবর শুনেই গণ্যমান্য স্কটিশদের ওয়ালেস অনুরোধ জানায় যে- পাল্টা আক্রমন এবং দেশ পুনরুদ্ধারে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু একটা করতে হবে। লংশ্যাঙ্কসের নেতৃত্বাধীন ইংলিশ সৈন্যবাহিনী ফলক্রিকে স্কটদের মুখোমুখি হয়। সেখানে ওয়ালেসের সঙ্গে প্রতারণার করেন লকল্যান ও মর্নে। স্কটরা যুদ্ধে হেরে যায়। যুদ্ধ শেষে হ্যামিশের বাবা মারা যায়। তবে প্রতিশোধের হাল ছাড়ে না ওয়ালেস। লংশ্যাঙ্কসকে ফিরে যেতে দেখে সেও ঘোড়ার পিঠে উঠে লংশ্যাঙ্কসের পিছু নেয়। হাতে বল্লম নিয়ে অশ্বারোহী এক সৈনিক ওয়ালেসকে প্রতিহত করতে আসে। কিন্তু উল্টো ওয়ালেসই তাকে ধরাশায়ী করে ফেলে এবং শেষ পর্যন্ত দেখে এ সৈনিক আর কেউ নয়, রবার্ট। তবে ওয়ালেস রবার্টকে প্রাণে মারে না। সে তাকে প্রাণাভিক্ষা দেয়। এদিকে ইংরেজদের বাকি সৈন্যরাও ওয়ালেসকে ধরতে এগিয়ে আসছে। অনুতপ্ত রবার্ট এবার সাহায্য করে ওয়ালেসকে। ইংরেজরা যাতে তাকে ধরতে না পারে সে ব্যবস্থা করে দেয়। এরপরেই প্রতারণার অপারাধে মর্নে এবং লকল্যানকে হত্যা করেন ওয়ালেস। ইংরেজদের বিরুদ্ধে শুরু করেন গেরিলাযুদ্ধ। এ যুদ্ধে তাকে সহযোগিতা করেন ইসাবেলা। যুদ্ধে অংশগ্রহনের ইচ্ছা নিয়ে ওয়ালেসের সাথে দেখা করতে চান রবার্ট। এডিনবার্গে তারা দেখা করেন। তবে ওয়ালেসকে ধরে ইংরেজদের হাতে দেয়ার ষড়যন্ত্র আগেই করে রেখেছিলেন রবার্টের বাবা। সে কথা রবার্টও জানতেন না। রবার্ট যখন বুঝলেন এসব ষড়যন্ত্রের মূল কারিগর তারই বাবা তখন তিনি বাবার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলেন। এদিকে অসুস্থ লংশ্যাঙ্কসকে শাস্তি দেয়ার উদ্দেশে ইসাবেলা তাকে জানান যে সে গর্ভবতী আর এ সন্তান তার স্বামীর নয় বরং ওয়ালেসের। ইসাবেলা আরো বলেন, এ সন্তানই ভবিষ্যতে দেশ শাসন করবে।
রাষ্ট্রদ্রোহীতার অভিযোগ এনে জনসম্মুখে শিরচ্ছেদ করতে ওয়ালেসকে একজন ইংরেজ ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে হাজির করা হয়। সেখানে তার ওপর চালানো হয় অবর্ণনীয় নির্যাতন। তবে নির্যাতনের মুখেও ওয়ালেস ক্ষমা চাইতে অস্বীকৃতি জানায়। ইংরেজদের নিষ্ঠুরতা ও নির্যাতরে ভয়াবহতা দেখে, ‘শাস্তি’ দেখতে আসা দর্শকরা ক্ষমার জন্য কেঁদে ওঠেন। এরপর ম্যাজিস্ট্রেট ওয়ালেসকে বলে শুধুমাত্র ‘মারসি’ শব্দটা উচ্চারণ করতে, তাহলে তাকে কম কষ্ট দিয়ে হত্যা করা হবে। কিন্তু মারসি তো দূরের কথা ওয়ালেস তার জীবনের শেষ শক্তিটুকু দিয়ে এ সময় ‘ফ্রিডম’ বলে চিৎকার দেয়। ওয়ালেসের স্বাধীনতার প্রতি অফুরান এই জীবনীশক্তি প্রদর্শনীর পর বিচারক তাকে হত্যার আদেশ দেয়। শিরচ্ছেদ করার কয়েক মুহূর্ত আগে ওয়ালেস ভিড়ের মধ্যে ম্যুরনকে- যাকে ইংরেজরা হত্যা করেছিল- দেখতে পায়। ওয়ালেস দেখে ম্যুরন তার দিকে তাকিয়ে হাসছে।
অভিনয়ে
চলবে...

এদিকে ওয়ালেসের প্রতিশোধের কথা শুনে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন লংশ্যাঙ্কস। সে তারে ছেলে- ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় এডওয়ার্ডকে নির্দেশ দেয় যে কোনো মূল্যে ওয়ালেসকে থামাতে। ইংরেজদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে ওয়ালেস। ওয়ালেসের দ্রোহের গল্প চারপাশে ছড়িয়ে পড়তে থাকে আর দলে দলে স্কটরা তার বিদ্রোহে যুক্ত হতে থাকে। ওয়ালেসের নেতৃত্বে তার বাহিনী স্টারলিংয়ে জয় ছিনিয়ে আনে, পরে ইয়র্ক শহরেও হামলা চালায় তারা। এরপর ওয়ালেসের বাহিনী লংশ্যাঙ্কসের ভ্রাতুস্পুত্রকে হত্যা করে তার কাটা মাথা পাঠিয়ে দেয়। বিদ্রোহের এ পর্যায়ে ওয়ালেস স্কটিশ মুকুটের অন্যতম প্রতিযোগী রবার্ট দ্য এল্ডারের ছেলে রবার্ট দ্য ব্রুসের (অ্যাঙ্গাস ম্যাকফেডিয়েন) কাছে সাহায্য চান। কিন্তু রবার্টকে চলতে হয় তার বাবার ইচ্ছে অনুযায়ী। আর রবার্টের বাবা চায় ছেলে ইংরেজদের পক্ষে কাজ করুক। এদিকে বিদ্রোহীদের হুমকিতে কিছুটা উদ্বিগ্ন রাজা এক ফন্দি আঁটে। সে তার ছেলের স্ত্রী ফ্রান্সের ইসাবেলাকে (সোফি মারক্যুয়ি) ওয়ালেসের সঙ্গে দেখা করতে পাঠান। লংশ্যাঙ্কস ভেবেছিলেন, ইসাবেলা যখন ওয়ালেসের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা করবে ওয়ালেস তখন রাজার দৃষ্টি আকর্ষণ ও বিদ্রোহীদের ক্ষোভ দেখানোর জন্য ইসাবেলাকে হত্যা করবে। আর ওয়ালেস ইসাবেলাকে হত্যা করলেই যুদ্ধ ঘোষণা করবেন ফরাসি সম্রাট। লংশ্যাঙ্কস ইসাবেলার সঙ্গে কিছু উৎকোচও পাঠান। তবে ওয়ালেস সেগুলো প্রথ্যাখ্যান করেন। তবে ওয়ালেসের সঙ্গে একান্তে কথা বলার পর মুগ্ধ হয়ে যান ইসাবেলা। এরইমধ্যে গোপনে স্কটল্যান্ডে আক্রমনের উদ্দেশ্যে সৈন্য পাঠিয়ে দেন লংশ্যাঙ্কস।
কিন্তু এ খবর ওয়ালেসকে আগেই জানিয়ে দেন ইসাবেলা। আক্রমনের খবর শুনেই গণ্যমান্য স্কটিশদের ওয়ালেস অনুরোধ জানায় যে- পাল্টা আক্রমন এবং দেশ পুনরুদ্ধারে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু একটা করতে হবে। লংশ্যাঙ্কসের নেতৃত্বাধীন ইংলিশ সৈন্যবাহিনী ফলক্রিকে স্কটদের মুখোমুখি হয়। সেখানে ওয়ালেসের সঙ্গে প্রতারণার করেন লকল্যান ও মর্নে। স্কটরা যুদ্ধে হেরে যায়। যুদ্ধ শেষে হ্যামিশের বাবা মারা যায়। তবে প্রতিশোধের হাল ছাড়ে না ওয়ালেস। লংশ্যাঙ্কসকে ফিরে যেতে দেখে সেও ঘোড়ার পিঠে উঠে লংশ্যাঙ্কসের পিছু নেয়। হাতে বল্লম নিয়ে অশ্বারোহী এক সৈনিক ওয়ালেসকে প্রতিহত করতে আসে। কিন্তু উল্টো ওয়ালেসই তাকে ধরাশায়ী করে ফেলে এবং শেষ পর্যন্ত দেখে এ সৈনিক আর কেউ নয়, রবার্ট। তবে ওয়ালেস রবার্টকে প্রাণে মারে না। সে তাকে প্রাণাভিক্ষা দেয়। এদিকে ইংরেজদের বাকি সৈন্যরাও ওয়ালেসকে ধরতে এগিয়ে আসছে। অনুতপ্ত রবার্ট এবার সাহায্য করে ওয়ালেসকে। ইংরেজরা যাতে তাকে ধরতে না পারে সে ব্যবস্থা করে দেয়। এরপরেই প্রতারণার অপারাধে মর্নে এবং লকল্যানকে হত্যা করেন ওয়ালেস। ইংরেজদের বিরুদ্ধে শুরু করেন গেরিলাযুদ্ধ। এ যুদ্ধে তাকে সহযোগিতা করেন ইসাবেলা। যুদ্ধে অংশগ্রহনের ইচ্ছা নিয়ে ওয়ালেসের সাথে দেখা করতে চান রবার্ট। এডিনবার্গে তারা দেখা করেন। তবে ওয়ালেসকে ধরে ইংরেজদের হাতে দেয়ার ষড়যন্ত্র আগেই করে রেখেছিলেন রবার্টের বাবা। সে কথা রবার্টও জানতেন না। রবার্ট যখন বুঝলেন এসব ষড়যন্ত্রের মূল কারিগর তারই বাবা তখন তিনি বাবার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলেন। এদিকে অসুস্থ লংশ্যাঙ্কসকে শাস্তি দেয়ার উদ্দেশে ইসাবেলা তাকে জানান যে সে গর্ভবতী আর এ সন্তান তার স্বামীর নয় বরং ওয়ালেসের। ইসাবেলা আরো বলেন, এ সন্তানই ভবিষ্যতে দেশ শাসন করবে।
রাষ্ট্রদ্রোহীতার অভিযোগ এনে জনসম্মুখে শিরচ্ছেদ করতে ওয়ালেসকে একজন ইংরেজ ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে হাজির করা হয়। সেখানে তার ওপর চালানো হয় অবর্ণনীয় নির্যাতন। তবে নির্যাতনের মুখেও ওয়ালেস ক্ষমা চাইতে অস্বীকৃতি জানায়। ইংরেজদের নিষ্ঠুরতা ও নির্যাতরে ভয়াবহতা দেখে, ‘শাস্তি’ দেখতে আসা দর্শকরা ক্ষমার জন্য কেঁদে ওঠেন। এরপর ম্যাজিস্ট্রেট ওয়ালেসকে বলে শুধুমাত্র ‘মারসি’ শব্দটা উচ্চারণ করতে, তাহলে তাকে কম কষ্ট দিয়ে হত্যা করা হবে। কিন্তু মারসি তো দূরের কথা ওয়ালেস তার জীবনের শেষ শক্তিটুকু দিয়ে এ সময় ‘ফ্রিডম’ বলে চিৎকার দেয়। ওয়ালেসের স্বাধীনতার প্রতি অফুরান এই জীবনীশক্তি প্রদর্শনীর পর বিচারক তাকে হত্যার আদেশ দেয়। শিরচ্ছেদ করার কয়েক মুহূর্ত আগে ওয়ালেস ভিড়ের মধ্যে ম্যুরনকে- যাকে ইংরেজরা হত্যা করেছিল- দেখতে পায়। ওয়ালেস দেখে ম্যুরন তার দিকে তাকিয়ে হাসছে।
অভিনয়ে
- উইলিয়াম ওয়ালেস চরিত্রে মেল গিবসন
- উইলিয়াম ওয়ালেসের বাল্যকাল চরিত্রে জেমস রবিনসন
- ফ্রান্সের রাজকন্যা ইসাবেলার চরিত্রে সোফি মারক্যু
- রাজা এডওয়ার্ড ‘লংশ্যাঙ্কস’ চরিত্রে প্যাট্রিক ম্যাকগুহান
- ম্যুরন ম্যাকক্ল্যানাফ চরিত্রে ক্যাথরিন ম্যাককরম্যাক
- রবার্ট দ্য ব্রুস চরিত্রে অ্যাঙ্গাস ম্যাকফেদিন
- হ্যামিশ চরিত্রে ব্রেনডন গ্লিসন
- হ্যামিশের বাবা ক্যাম্পবেল চরিত্রে জেমস কসমো
- আইরিশম্যান স্টিফেন চরিত্রে ডেভিড ও’হারা
- রাজকুমার এডওয়ার্ড চরিত্রে পিটার হ্যানলি
- দ্য লিপার চরিত্রে ইয়্যান ব্যানেন
- ম্যাকক্ল্যানাফ চরিত্রে সিন ম্যাকগিনলে
- আরগ্যিল ওয়ালেস চরিত্রে ব্রায়ান কক্স
- ম্যালকল্ম ওয়ালেস চরিত্রে সিন লাওলর
- জন ওয়ালেস চরিত্রে স্যান্ডি নেলসন
- ফিলিপ চরিত্রে স্টিফেন বিলিংটন
- ক্রেইগ চরিত্রে জন ক্যাভানাঘ
- মর্নে চরিত্রে অ্যালুন আর্মস্ট্রং
- মরিসন চরিত্রে টমি ফ্ল্যানাগ্যান
- স্মিথি চরিত্রে মাইকেল বায়ার্নি
- ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে ম্যালকল্ম টিয়েরনি
- ভেটেরান চরিত্রে পিটার ম্যুলান
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন